ক্রিসমাসের ছুটিতে কোরাল বিচ দ্বীপ "সেন্ট মার্টিন" ও “কক্সবাজার” ভ্রমণ মাত্র ৮৫০০/= টাকায় CHEERS TOURS & TRAVEL
ক্রিসমাসের ছুটিতে কোরাল বিচ দ্বীপ
"সেন্ট মার্টিন" ও “কক্সবাজার” ভ্রমণ, CHEERS TOURS & TRAVEL
এর সাথে মাত্র ৮৫০০/= টাকায় ।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপঃ
আদিবাসী নাবিকরা এই দ্বীপের নাম 'জাজিরা' রেখে ২৫০ বছর আগে প্রথম বন্দোবস্ত শুরু করেছিল। এবং ব্রিটিশদের দখলের সময় এই দ্বীপের নামকরণ করা হয়েছিল চট্টগ্রামের তত্কালীন জেলা প্রশাসক মিঃ মার্টিনের নাম সেন্ট মার্টিন দ্বীপ হিসাবে। দ্বীপের স্থানীয় নাম হল "নারিকেল জিনজিরা" যার অর্থ 'নারকেল দ্বীপ' এবং কবির ভাষায় "দারুচিনি দ্বীপ" নামে পরিচিত। এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ।
কক্সবাজারঃ
কক্সবাজার দীর্ঘ প্রাকৃতিক বালুকাময় সৈকত এর জন্য বিখ্যাত। কক্সবাজার পানোভা নামে পরিচিত যা আক্ষরিক অর্থে "হলুদ ফুল" হিসাবে অনুবাদ করে। আর একটি পুরাতন নাম ছিল "পালংকি"। আধুনিক কক্সবাজারের নামটি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অফিসার পালংকি ফাঁড়ির সুপারিনটেনডেন্ট ক্যাপ্টেন হীরাম কক্সের কাছ থেকে এসেছে। শরণার্থী পুনর্বাসনের কাজে তাঁর ভূমিকার স্মরণে একটি বাজার প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল এবং তার নামে নামকরণ করা হয়েছিল।
প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনে দেখার মত কি কি আছেঃ
উত্তর পাশের নারিকেল জিঞ্জিরা, পশ্চিম পাশের কোরাল দ্বীপ, জেটি ঘাট, গলাচিপা, ছেঁড়াদ্বীপ, পশ্চিম বিচে বসে সূর্যাস্ত, জেটিঘাটে বসে সূর্যোদয় ও ঘাটের নিচে লাইভ একুরিয়াম, সমুদ্র বিলাস (হূমায়ুন আহমেদের বাড়ি), বিকালে জেটির বাম পাশের বিচে জেলেদের জাল টেনে মাছ ধরা, বাজার থেকে পাকা রাস্তা ধরে হেঁটে অবকাশ হোটেল পর্যন্ত স্থানীয়দের বাসস্থান, জীবন যাত্রা, মাছ ধরা, সন্ধ্যা/রাতের বাজার, ভোরে বাজারে সামুদ্রিক মাছের পসরা
কক্সবাজারে দেখার মত কি কি আছেঃ
ইনানী বিচ, হিমছড়ি জলপ্রপাত, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, দুলহজরা সাফারি পার্ক চকরিয়া, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত সানসেট এবং নাইট বিচ, লাবনি পয়েন্ট, বার্মিজ মার্কেট, একদিকে পাহাড় এবং অন্যদিকে সমুদ্রর পাশে মেরিন ড্রাইভ, মূল সৈকতে ঘোড়ায় চড়া, স্পিড-বোট রাইডিং, মহেশখালী দ্বীপ, রাডার স্টেশন ইত্যাদি।
(ঢাকা থেকে যাওয়া ১ রাত, সেন্টমার্টিন দ্বীপে ১ রাত ও কক্সবাজার শহরে ১ রাত্রি যাপন)
===========================================================
যাত্রার তারিখঃ
২৪ ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮ টা
(আরামবাগ / সায়দাবাদ, ঢাকা কাউন্টার)
ফেরার তারিখঃ
২৭ ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ০৯:০০ টা
(কক্সবাজার কাউন্টার)
======================================================
জনপ্রতি প্যাকেজ প্রাইজঃ
১ রুমে ৪ জন জনপ্রতিঃ ৮৫০০/- নন এসি বাস।
কাপল জনপ্রতি বা ১ রুমে ২ জন প্যাকেজ জনপ্রতিঃ ৯৯৯৯/- নন এসি বাস
রিসোর্টঃ কোরাল ব্লু, সি ইন, স্যানড শোর বা অনুরূপ টাইপের।
বুকিং অনুযায়ী বাসের সিট দেওয়া হবে।
============================================================
#সিট সংখ্যা - ৩৬ টি
(প্রয়োজনে বাড়ানো হবে)
বাংলাদেশের যেকোনো জেলা থেকে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
#যোগাযোগ: 01684-985010 (ইয়াসমিন খান মনি) ও 01722-199596 (কাজী রাসেল)
===============================
চাইল্ড পলিসিঃ ০ থেকে ৩ বছরের মধ্যে শিশুদের জন্য ফ্রি এবং ৩+ থেকে ৭ বছরের শিশুদের জন্য ৫০% ছাড় প্রযোজ্য হবে। সেক্ষেত্রে তাদেরকে তাদের বাবা-মা বা গার্ডিয়ানের সাথে আসন শেয়ার করতে হবে।
============================================================
#ভ্রমণের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনাঃ
#রাত_১ (২৪ ডিসেম্বর ২০২০): ঢাকা থেকে টেকনাফের উদ্দেশে যাত্রা শুরু।
রাত্রের ৮ টায় যাত্রা শুরু হবে ঢাকা আরামবাগ থেকে (নন-এসি বাস) টেকনাফ জেটি পৌঁছতে ১১ ঘন্টা সময় লাগবে।
#দিন_১ (২৫ ডিসেম্বর ২০২০)
সকাল ৬ টাঃ টেকনাফ জেটিতে অবতরণ এবং স্থানীয় রেস্তোঁরায় সকালে আমরা ব্রেকফাস্ট করব।
সকাল ৯ টাঃ যাত্রা শুরু জাহাজে সেন্টমার্টিন দ্বীপে। বঙ্গোপসাগরের কেন্দ্রস্থল বাংলা চ্যানেল দ্বারা টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে পৌঁছতে প্রায় ৩ ঘন্টা সময় লাগবে। নাফ নদী পেরোনোর সময় আপনি মিয়ানমারের আরাকান এবং নাফ নদীর অপূর্ব সৌন্দর্য দেখতে পাবেন। আপনি যথেষ্ট ভাগ্যবান হলে ডলফিন, উড়ন্ত মাছ এবং আরও অনেক কিছু দেখতে পাবেন।
দুপুর ১২ টাঃ সেন্ট মার্টিন পৌঁছাবেন এবং আপনি রিসোর্টে চেক ইন করবেন।
দুপুর ১ টাঃ দুপুরের খাবার রেস্তোঁরায় সাদা ভাত, কোরাল ফিশ কারি, ভর্তা, সবজি, ডাল ও পানি পরিবেশন করা হবে।
দুপুর ২ টাঃ আমরা স্থানীয় নৌকায় ছেঁড়াদ্বীপ ঘুরে দেখব। ছেঁড়াদ্বীপ হল সমুদ্রের মাঝখানে সেন্টমার্টিনের একটি ছোট্ট অংশ।
বিকাল ৪ টাঃ আমরা ছেঁড়াদ্বীপ থেকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ফিরে আসব ও দিনের বাকি সময়টি দ্বীপের বিভিন্ন অংশের সৌন্দর্য অন্বেষণ করতে ব্যয় করব। এছারাও চাইলে যে কেউ সাইকেল ভাড়া নিতে পারেন এবং সৈকতে সাইক্লিং উপভোগ করতে পারেন।
রাতের খাবারে চিকেন বার-বি-কিউ, পরাটা, সালাদ এবং কোমল পানীয় পরিবেশন করা হবে।
#রাত_২ (২৫ ডিসেম্বর ২০২০) রাত্রে সেন্টমার্টিনের রিসোর্টে অবস্থান করা হবে।
#দিন_২ (২৬ ডিসেম্বর ২০২০)
সকালে আমরা ব্রেকফাস্ট করে ৮ টায় ট্রলারে করে সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফের উদ্দেশ্যে রওনা দেব।
বেলা ১১টা নাগাদ আমরা টেকনাফে পৌঁছে যাব এবং টেকনাফ থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে আমরা বাসে জার্নি করব এবং কক্সবাজারে আনুমানিক দুপুর ১ টার ভিতরে পৌঁছে যাব।
দুপুর ২ টায় খাবার খেয়ে আমরা ইনানী বিচ ও হিমছড়ি জলপ্রপাত দেখবো।
সন্ধ্যাবেলায় আমরা কক্সবাজার শহরে ফিরে আসব এবং সবাইকে বাক্তিগত ভাবে কেনাকাটার জন্য ২ ঘণ্টা সময় দেয়া হবে।
রাতের খাবার ৯ টায় ফিশ বার-বি-কিউ, পরাটা, সালাদ এবং কোমল পানীয় পরিবেশন করা হবে।
#রাত_৩ (২৬ ডিসেম্বর ২০২০) রাত্রে কক্সবাজারের রিসোর্টে অবস্থান করা হবে।
#দিন_৩ (২৭ ডিসেম্বর ২০২০)
সকাল ৮ টায় রিসোর্ট থেকে চেক আউট হয়ে আমরা ব্রেকফাস্ট করব।
৯ টায় বাসে করে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবো।
#খাদ্য তালিকাঃ
#দিন_১ (২৫ ডিসেম্বর ২০২০)
সকালের নাস্তাঃ পরাটা, ডিম, ভাজি এবং পানি পরিবেশন করা হবে।
মধ্যাহ্নভোজঃ সাদা ভাত, কোরাল ফিশ কারি, ভর্তা, সবজি, ডাল ও পানি পরিবেশন করা হবে।
রাতের খাবারঃ চিকেন বার-বি-কিউ, পরাটা, সালাদ এবং কোমল পানীয় পরিবেশন করা হবে।
#দিন_২ (২৬ ডিসেম্বর ২০২০)
সকালের নাস্তাঃ খিচুড়ি, ডিম ভুনা / ভাজি এবং পানি পরিবেশন করা হবে।
মধ্যাহ্নভোজঃ সাদা ভাত, কোরাল ফিশ কারি, ভর্তা, সবজি, ডাল ও পানি পরিবেশন করা হবে।
রাতের খাবারঃ ফিশ বার-বি-কিউ, পরাটা, সালাদ এবং কোমল পানীয় পরিবেশন করা হবে।
#দিন_৩ (২৭ ডিসেম্বর ২০২০)
সকালের নাস্তাঃ খিচুড়ি, ডিম ভুনা / ভাজি এবং পানি পরিবেশন করা হবে।
ভ্রমনে যা যা থাকছেঃ
ঢাকা টু টেকনাফ বাসের টিকিট।
টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনের জাহাজের টিকিট।
সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার ট্রলার এর ভাড়া।
কক্সবাজার থেকে ঢাকার বাসের টিকিট।
সেন্টমার্টিন ও কক্সবাজারে রিসোর্টে থাকার খরচ।
প্রত্যেকটি রুম এটাচ বাথ বিশিষ্ট এবং রুমে দুইটি বড় খাট থাকবে, ৪ জন করে রুমে অবস্থান করবেন!
কাপলদের জন্য এটাচ বাথ বিশিষ্ট রুম, ১ রুমে ২ জন।
মেয়েদের থাকার রুম আলাদা থাকবে।
প্রতিদিন সকাল, দুপুর ও রাতের খাবার (৩ দিনে ৭ বেলা)
অভ্যন্তরীন পরিবহনের জন্য লোকাল পরিবহন ব্যাবহার করা হবে।
দক্ষ গাইড সার্ভিস, নিরপত্তা এবং উন্নত সেবা।
ভ্রমণে যা যা থাকছে নাঃ
কোন ব্যক্তিগত খরচ।
যাওয়া ও আসার সময় হাইওয়ে রেস্টুরেন্টে খাবার খরচ।
ইভেন্টে উল্লেখ নেই এমন কোনো খরচ।
==================================================================
ভ্রমণে যা সাথে নেওয়া উচিতঃ
মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার অবশ্যই সাথে নিতে হবে।
রবি, টেলিটক, এয়ারটেল সিম অবশ্যই নিয়ে আসতে হবে।
পাওয়ার ব্যাংক।
একান্ত ব্যক্তিগত ব্যবহার্য দ্রব্যাদি।
মশার কামড় থেকে বাঁচার জন্য Odomos ক্রিম।
টর্চ লাইট।
গ্লুকোজ / স্যালাইন, অবশ্যই পানির বোতল।
ছাতা, গামছা, ক্যাপ বা হ্যাট নিবেন।
সানগ্লাস, সানস ক্রিম (ত্বক সচেতনতা)
টুথপেস্ট-ব্রাশ, প্রয়োজনীয় ঔষধ।
ক্যামেরা (ছবি তোলার জন্য)
==================================================================
ট্যুর কনফার্ম করার ডেডলাইনঃ যাত্রার তারিখের কমপক্ষে ৫ দিন আগে আসন ফাঁকা থাকা সাপেক্ষে বুকিং করা যাবে।
ট্যুর কনফার্মেশনের জন্য জনপ্রতি ৫১০০/- টাকা (অফেরত যোগ্য) করে বুকিং মানি জমা দিতে হবে।
==================================================================
টাকা পরিশোধের উপায়:
বিকাশ পেমেন্ট করার আগে অবশ্যই ফোন করে জানাবেন। খরচসহ টাকা পাঠিয়ে অবশ্যই কল করে নিশ্চিত হবেন। সরাসরি এসে পেমেন্ট করতে পারেন ৫০০০/- টাকা।
==================================================================
ঢাকা অফিস ঠিকানাঃ
Configure Bepari Tower, Level-3 Ga-64, Pragati Sarani, Middle Badda, Dhaka-1212
==================================================================
বিকাশ পার্সোনাল নম্বরঃ
01918-551125 ইয়াসমিন খান মনি (পারসোনাল),
01722-199596 কাজী রাসেল (পারসোনাল)
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
-বুকিং বাতিল পলিসি নাই, তবে রিপ্লেসমেন্ট... পাওয়া গেলে বুকিং মানি ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
For more details & availability, please call +8801842-005549 (Jubayer Islam Khan) or Visit
0 Comments